টমি মিয়া প্রোবাবিলিটিতে (সম্ভাব্যতা) বিশ্বাস করে। ওকে কেউ যখন জিগ্যেস করে, ‘তুমি ডেমোক্রেসিতে বিশ্বাস করো? তুমি সিনেমার গল্পে বিশ্বাস করো? তুমি …’, টমি মিয়া চোখ বন্ধ করে দুপাশে গম্ভীরভাবে মাথা নেড়ে বলে, ‘উঁহুঁ, আমি শুধু প্রোবাবিলিটিতে বিশ্বাস করি।’ বেশিরভাগ মানুষ প্রোবাবিলিটি বোঝে না। সেজন্য ওরা আর কথা বাড়ায় না। তো কেউই খুব অবাক হলো না, যখন টমি মিয়া তার বড়ো ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করল। এখন সমস্যা হচ্ছে, ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজি অনুবাদ করতে হবে। টমি মিয়ার ছেলে শব্দগুলোর ইংরেজি অনুবাদ জানে, কিন্তু সে ব্যাকরণ জানে না। কিন্তু ব্যাকরণ না মানলে ঠিক বাক্য গঠন হয় না। যেমন ধরো, ‘তুমি ভাত খাও’ – এটা যদি ইংরেজিতে অনুবাদ করে লেখো, ‘rice eat you’ তাহলে কেউ ভাববে না তুমি কবি। সবাই ভাববে তুমি ব্যাকরণ জানো না, কিংবা ভাববে তুমি চাইছ ভাত তোমাকে খেয়ে ফেলুক! টমি মিয়া প্রোবাবিলিটিতে বিশ্বাস করে। তো প্রতিটি বাক্যের জন্য টমি মিয়া জানতে চায় তার বড়ো ছেলের সঠিক হওয়ার প্রোবাবিলিটি কত।
প্রথম লাইনে একটি পূর্ণসংখ্যা \(T~ (1\leq T\leq 100)\) থাকবে। পরবর্তীতে \(T\)-সংখ্যক লাইন থাকবে এবং প্রতি লাইনে একটি ইংরেজি বাক্য থাকবে – সেখানে \(10\)টির বেশি শব্দ থাকবে না। প্রতি শব্দে \(20\)টির বেশি বর্ণ (letter) থাকবে না।
প্রতি লাইনে অনুবাদ সঠিক হওয়ার প্রোবাবিলিটি প্রিন্ট করতে হবে। তুমি ধরে নিতে পারো, প্রতিটি বাক্যের জন্য শুধু একটিমাত্র সঠিক অনুক্রম আছে। অনুক্রম মানে হচ্ছে order। আউটপুট দেখাতে হবে \(1/n\) আকারে যেখানে \(n\) একটি পূর্ণসংখ্যা।
2
eat you rice
no way no good
1/6
1/12